পুরনো ১০০০ টাকা এবং ৫০০ টাকার নোট বাতিল করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে যে মামলাগুলি হয়েছিল, সোমবার তার রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। রায়ে বলা হয়েছে, কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে কোনও ভুল ছিল না। আর সেই জন্য কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকেই সমর্থন জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট আরও বলেছে, কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক কোনও সিদ্ধান্তকে পাল্টে দেওয়া যায় না।readmore
এসটিজিটি পরীক্ষার্থীদের একসাথে নিয়োগের আন্দোলন ঘিরে বিভিন্ন মহলে বড় ধরনের বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। শুধু তাই নয়, এই নিয়োগের দাবি নিয়েও জনমনে একটা ভুল বার্তা দেওয়া হচ্ছে বলে বড় ধরনের অভিযোগ উঠেছে। টিআরবিটি সূত্রে খবর, এসটিজিটি পরীক্ষার ফলাফলই এখনও প্রকাশ হয়নি। অথচ একাংশ পরীক্ষার্থী তাদের একসাথে সকলকে নিয়োগ করার দাবি নিয়ে গত মাস তিনেক ধরে আন্দোলন করে […]readmore
২৯ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার একই দিনে মিছিলের দুইটি মিছিল ও সভার সাক্ষী রইল আগরতলা। একটির আয়োজক ছিল ক্ষমতাসীন বিজেপি।দলের জনজাতি মোর্চা এবং অন্যটির কৃতিত্ব কংগ্রেস। পৃথক দল এবং ইস্যুও ভিন্ন। তথাপি দুই মিছিল – সভা রাজ্যরাজনীতিতে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই গণ্য হতে বাধ্য। রাজ্য রাজনীতিতে কংগ্রেস দীর্ঘদিন ধরেই প্রায় ভূমিকাহীন বলা চলে। বিক্ষিপ্ত কিছু কর্মসূচি ছাড়া তাদের […]readmore
রাজ্যের দ্বিতীয় আয়ুষ হাসপাতালের উদ্বোধন হলো শনিবার উদয়পুরে। একই দিনে শান্তিরবাজারে সূচনা হলো নতুন ট্রমা সেন্টারের। মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এর উদ্বোধন করে বলেন রাজ্যের সবকটি জেলা হাসপাতালগুলিতে সর্ব সুবিধাযুক্ত হাসপাতালে রূপান্তরিত করার পরিকল্পনা রয়েছে। রাজ্যের রাজধানী হাসপাতালগুলিতে যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা রয়েছে এই সমস্ত সুযোগ সুবিধাগত পরিকাঠামো গড়ে তুলতে সরকারের চিন্তাভাবনা রয়েছে। ভবিষ্যতে হোমিওপ্যাথি ও […]readmore
রাজ্য সরকার একের পর এক তথ্য জালিয়াতির নজির গড়ে চলেছে। এক্ষেত্রে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী,তথ্যমন্ত্রী কেউ পিছিয়ে নেই। সরকারী চাকরি প্রদানের পরিসংখ্যান ইস্যুতে মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে।২০১৯ সাল থেকে রাজ্য যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে চাকরি প্রদান ঘিরে চলছে এই জালিয়াতি। রাজ্য সরকার মহাকরণে বসে তথ্যের জাদু দেখিয়ে বিভ্রান্ত করছে রাজ্যবাসী, যুবসমাজকে। […]readmore
নতুন বৎসর আসিয়াছে। ইউরোপীয় বর্ষ আজ আমাদের রাষ্ট্র জীবন হইতে সমাজ, ব্যক্তি জীবনে সর্বত্রই গ্রাহ্য। ইংরেজরা এই দেশ শাসনকালে এই ইউরোপীয় নববর্ষ চালু করিয়া যায়।পরবর্তীতে দেশ ব্রিটিশ শাসন হইতে দেশের প্রশাসন যেহেতু তাহাদের তৈয়ার করা ধাঁচেই রহিয়া গেল তাই ক্যালেণ্ডারটিও ব্রিটিশেরই রহিল। ইহাতে সুবিধা হইল নানান রকম। প্রথমত, আমাদের শাসকেরা প্রায় সকলেই ইউরোপীয় শিক্ষা দীক্ষায় […]readmore
হ্যান্ডেলের কলমে আমিও লিখেছি। একটা কাঠের তৈরি চার থেকে ছ’ ইঞ্চি লম্বা কলমের ডগায় নিব ঢুকিয়ে দেবার ব্যবস্থা থাকত। দোয়াতে কালি ডুবিয়ে লিখতে হতো। একবারডোবালে ছয় সাতটা শব্দ লেখা যেত। কখনও বা ঝপ করে কালি খসে যেত নিব থেকে। ব্লটিং পেপার রাখতে হতো সঙ্গে। কালি শুষেনিত ব্লটিং পেপার। নিবগুলো ছিল পিতলের তৈরি। ধনী মানুষেরা সোনার […]readmore