December 15, 2025

পিএম কৃষক সম্মাননিধি প্রকল্প,২১ কিস্তি পর্যন্ত রাজ্যের কৃষকরা পেলো ৯৩১.৫৩ কোটি টাকা: রতন!!

 পিএম কৃষক সম্মাননিধি প্রকল্প,২১ কিস্তি পর্যন্ত রাজ্যের কৃষকরা পেলো ৯৩১.৫৩ কোটি টাকা: রতন!!

অনলাইন প্রতিনিধি :-কৃষক কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী কৃষক সম্মাননিধি প্রকল্পে সারা দেশের সাথে রাজ্যের কৃষকরাও এখন পর্যন্ত একুশ কিস্তি অর্থ পেয়েছেন। বছরে ছয় হাজার টাকা করে রাজ্যের কৃষকরা এখন পর্যন্ত পেয়েছে মোট ৯৩১ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকা। এই অর্থ সরাসরি কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে গেছে। এর আগে এত পরিমাণ অর্থ অন্য কোনো প্রকল্পে আসেনি বা মিলেনি। এই প্রকল্পের সর্বশেষ কিস্তি গত ১৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তামিলনাডুর কোয়েম্বাটুর থেকে প্রদান করেছেন। এ দিন, সারা দেশের ১১ কোটির বেশি কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৮ হাজার কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। সারা দেশের সাথে ত্রিপুরা রাজ্যের কৃষকরা এদিন ৪২ কোটি ৩ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা পেয়েছেন। ২০১৯ থেকে এই প্রকল্প চালু হয়েছে। প্রকল্প চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত সারা দেশের কৃষকরা পেয়েছে ৩ লক্ষ ৯১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ত্রিপুরার কৃষকরা পেয়েছেন ৯৩১ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকা। এই তথ্য জানিয়েছেন, রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী রতনলাল নাথ।
এই প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী কৃষক সম্মাননিধি একটি ঐতিহাসিক প্রকল্প। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে গঠিত বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার চারটি ক্ষেত্রকে বিশেষ অগ্রাধিকারের তালিকায় রেখে কাজ করে চলেছে। এই চারটি ক্ষেত্র হলো কৃষক, মহিলা, যুবক এবং গরিব।সরকার এই চার ক্ষেত্রকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।রাজ্য সরকারও এই চার ক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন যে, কৃষক বেঁচে থাকলে দেশ বেঁচে থাকবে। তাই কৃষকের কল্যাণে এমন একটি যুগান্তকারী প্রকল্প গ্রহণ করেছেন। উদ্দেশ্য, কৃষকদের হাতে টাকা থাকা, কৃষকদের আয় বাড়ানো এবং কৃষকরা যাতে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে। মন্ত্রী জানান, ত্রিপুরা রাজ্যে ২ লক্ষ ৮৫ হাজার ৫৮১ জন কৃষক এই প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন। যেসব কৃষক জমির পাট্টা পেয়েছেন, তারাও এই প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন বলে জানান কৃষিমন্ত্রী রতনলাল নাথ।
তার দাবি, প্রধানমন্ত্রী কৃষক সম্মাননিধি, সারা দেশের সাথে রাজ্যের কৃষকদের মুখেও হাসি ফুটিয়েছে। যা আগে কোনোদিন কল্পনাও করা যায়নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *