গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ফাঁস জোরদার হচ্ছে । রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ( ইডি ) জেরা করতে চায় । তাদের দুজনকেই ইডি দপ্তরে হাজিরার নির্দেশ সংবলিত নোটিশ পাঠানো হয়েছে । ২ জুন রাহুলকে ডেকে পাঠানো হয়েছে । ৮ জুন সোনিয়া গান্ধীর হাজিরার দিন ।যদিও রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন , তিনি ২ জুন হাজির হতে পারবেন না । ৫ জুনের পরই তার পক্ষে সম্ভব হবে ইডি দপ্তরে যাওয়া । তাই এই নোটিশ নিয়ে জোরদার চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে রাজনৈতিক মহলে ৷ তাহলে কী রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীকে নিছক জেরা করেই ছেড়ে দেওয়া হবে ? নাকি তাদের গ্রেপ্তারির সম্ভাবনাও থেকে যাচ্ছে ? এ যাচ্ছে ? একবার ইডি কাউকে জেরা শুরু করলে সাধারণত লাগাতার কয়েকদিন ধরে হাজিরা দিতে হয় । অথবা দফায় দফায় ডেকে পাঠানো হয় । কংগ্রেসের একটি পত্রিকার ন্যাশনাল হেরাল্ড নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে নিশানা করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি । এই নিয়ে মামলা মোকদ্দমা হয়েছে । এমনকী কয়েক দফায় রাহুল ও সোনিয়ার হয়ে তাদের ব্যক্তিগত আইনজীবীরা হাজির হয়ে তাদের ব্যক্তিগত আইনজীবীরা হাজির হয়ে সওয়াল জবাব করেছেন আদালতে । এই মামলা চলছে বেশ কিছু বছর বছর ধরে ।অ্যাসোসিয়েটেড জার্নাল নামক একটি সংস্থার মাধ্যমে পরিচালিত ন্যাশনাল হেরাল্ড নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত হয় যখন এই পত্রিয়ার শেয়ার ও মালিকানা ইয়ং ইণ্ডিয়ার কাছে চলে যায় । অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালের ৯০ কোটি টাকা ঋণের দায় মাথায় নিয়েই ইয়ং ইণ্ডিয়া গ্রহণ করে পত্রিকার স্থাবর অস্থাবর সম্পদ ও অংশীদারিত্ব ।
এই গোটা প্রক্রিয়ায় এআইসিসির কোষাধ্যক্ষদের ভূমিকা কী ছিল সেটা নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে । কংগ্রেসের মল্লিকার্জুন খাড়গে , পবন খেরাদের জেরা করা হয়েছে । এর আগে মতিলাল ভোরাকেও দেওয়া হয়েছিল নোটিশ । আর এবার আর ঘুরপথে গান্ধী পরিবারকে টার্গেট করা নয় । সরাসরিই জেরার পথে নেমেছে ইডি । তাই সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীকে পাঠানো হয়েছে ।যা আগামীদিনে নতুন করে রাজনৈতিক চাপানউতোর ও উত্তেজনার জন্ম দেবে । এমন সময়ে এই জেরাপর্ব চলবে , যখন রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শুরু হচ্ছে সমীকরণ ও রসায়নের অঙ্ক । যদিও কংগ্রেস বলেছে , এই প্রক্রিয়ায় তারা ভীত নয় । কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালার বক্তব্য , কংগ্রেস ও ন্যাশনাল হেরাল্ডকে ব্রিটিশ আমলে বহু দমনপীড়ন সহ্য করতে হয়েছে । ব্রিটিশ সরকারকেই কংগ্রেস ভয় পায়নি । মোদি সরকারকে কেন ভয় পাবে ? আর গান্ধী পরিবারকে নোটিশ পাঠানো সম্পূর্ণ রাজনৈতিকভাবে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার প্রক্রিয়া বলেই মনে করছে কংগ্রেস । যে অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর । তিনি বলেছেন , এর মধ্যে রাজনীতি আসছে কোথায় ? আর্থিক অনিয়মের তদন্ত ইডি করছে । আইন আইনের পথেই চলবে ।
অনলাইন প্রতিনিধি :-যুদ্ধ কোনও বলিউডের সিনেমা নয়। যুদ্ধের আগে কূটনীতিকেই বেছে নিতে হবে। ৷ ভারত-পাকিস্তান…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার রাতে অপারেশন সিঁদুর নিয়ে জাতির উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পদ্মশ্রী পুরস্কারে সম্মানিত কৃষি বিজ্ঞানী ৬৯ বছর বয়সি সুবান্না আয়াপ্পান ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ…
ছয় বৎসর পর পর ভারত-পাকিস্তান সামরিক সংঘাতে ছয় জড়াইয়াছে। একটি যুদ্ধ কিংবা যুদ্ধ তৎপরতায় ময়দানে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের রেশনশপে একলাফে মশুরি ডালের মূল্য প্রতিকিলোতে ৫ টাকা বৃদ্ধি করেছে রাজ্য সরকার।রেশনশপে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে নিলো বিরাট কোহলি।ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অনুরোধ রাখলো না।রোহিত…