অনলাইন প্রতিনিধি :-পরিস্থিতির কথা হোক কিংবা মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখে হোক, শহরজুড়ে সিদ্ধিদাতার আনাগোনা যে বাড়ছে এটা একপ্রকার নিশ্চিত। শুধুমাত্র শহর কেন, নানা অলিগলিতেও সব অংশের জনগণই এখন ব্যস্ত হয়ে উঠছেন সিদ্ধিদাতার আরাধনায়। এককথায় যেন ট্র্যাডিশন হয়ে দাঁড়িয়েছে এই শহরবাসীরও।এক সময় তিনি ছিলেন পশ্চিম কিংবা বড়জোর উত্তর ভারতের আরাধ্য। এখন সেই তিনিই আবার ধীরে ধীরে জাঁকিয়ে বসতে শুরু করেছেন পশ্চিমবাংলা থেকে শুরু করে উত্তর- পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতেও। বছর পাঁচেক আগেও শিল্প কারখানার চৌহদ্দি ছেড়ে যে বিশ্বকর্মা পাড়ার বারোয়ারি দেবতা হয়ে উঠতে পারেননি, তা একেবারে স্বল্প সময়ের ব্যবধানেই করে দেখালেন সিদ্ধিদাতা। নির্দিষ্ট কোনও জনগোষ্ঠী নয় বরং একলাফে সব অংশের জনগোষ্ঠীর কাছেই তিনি যেন হয়ে উঠলেন ‘গণেশবাবা’।দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার হাত ধরে যেখানে বছরের পর বছর উৎসব মরশুমের সূচনা হতো বাঙালি অধ্যুষিত রাজ্যগুলির সেখানে সামনের সারিতে এসে নিজেকে দাড় করিয়েছেন গণেশজি। ছোটবড় শিল্প কারখানার ঝাপ বন্ধের ফলে তিনি এখন দেশজুড়েই সমানভাবে আধিপত্য বিস্তার করে চলেছেন। অবাঙালি অধ্যুষিত রাজ্য কিংবা অঞ্চলগুলিতে এর চল অবশ্য পুরানো। এদিক থেকে বছর কয়েক -যাবৎ বাঙালি অধ্যুষিত এ রাজ্যেও এর প্রসার এখন হালফিলেরই বলা চলে।
পুজোকে কেন্দ্র করে শহর আগরতলা ছাড়াও নানা অলিগলি, গ্রামগঞ্জে পর্যন্ত এর আয়োজন চলছে জোরকদমে। আয়োজকদেরই অনেকে জানান, হবে না-ই বা কেন? তার চাহিদাও যে একেবারে সীমিত। ছোট্ট একখানা লাড্ডু হলেই তো যথেষ্ট। সাথে পুজোর দিন সমস্বরে ডাক, ‘গণপতি বাপ্পা মোরিয়া’ – এতেই খুশি থাকেন গণেশজি। আনকোড়া অনেকেই বলেন, পুজোর ক’টা দিন আনন্দ, হৈ- হুল্লোড় করতে পারাটাই আমাদের কাছে একটা বাড়তি পাওনা। সাথে যদি মেলার আয়োজন থাকে তো কথাই নেই।শহর আগরতলা গণেশজির মূল প্রসার বলতে গেলে ‘গণপতি সামাজিক সংস্থার হাত ধরে।একাদশতম বর্ষে এ বছরও ব্যাপক আয়োজন রয়েছে তাদের। সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা থেকে শুরু করে প্রতিদিনই কোনও না কোনও আয়োজন রয়েছে তাদের। এছাড়াও টানা ছয়দিনব্যাপী থাকছে মেলার আয়োজনও। সংস্থার পক্ষে সভাপতি টিংকু ঘোষ, সম্পাদক সুকান্ত ঘোষ জানান, ব্যবসায়ীদের একটা আবেগ জড়িয়ে রয়েছে এই পুজোয়। আর এ থেকেই কার্যত সূচনা।বিশ্বকর্মা পুজোর পাশাপাশি এ বছর গণেশ চতুর্থীর প্রাধান্য দিতে চলেছে ত্রিপুরা ফুটপাথ হকার্স সংগ্রাম সমিতি। দ্বিতীয়বর্ষে এ বছর তারাও নানা আয়োজন রেখেছে পুজোয়। থাকছে নির্মাণ শ্রমিক থেকে শুরু করে গৃহপরিচারিকা, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, আশা কর্মীদের মধ্যে শাড়ি বিতরণের মতো আয়োজনও। এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান তো রয়েছেই। আয়োজকদের পক্ষে সভাপতি বিপ্লব কর বললেন, পুজোর মরশুমে গরিবদের মুখে যদি সামান্য হাসি ফোটানো যায় তাতেই বা মন্দ কীসে?
অনলাইন প্রতিনিধি :-মঙ্গলবার বিকেলে কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উচ্চ সতর্কতা জারি করা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-গেজেট নোটিফিকেশন দিয়ে আওয়ামী লীগের সবরকম কার্যকলাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী প্রশাসন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সুপ্রিম কোর্টের ব্যাটন তুলে দিয়ে গেলেন বিচারপতি বি আর গাভাইয়ের হাতে। বুধবার ১৪…
অনলাইন প্রতিনিধি :-‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে প্রচারে নামতে চলেছে বিজেপি।পাকিস্তানকে জবাব দেওয়ায় ভারতীয় সেনা বাহিনীকে ধন্যবাদ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে শ্রীনগর। শ্রীনগর বিমানবন্দরও মঙ্গলবার খোলার সম্ভাবনা রয়েছে। রাস্তা ঘাটে স্বাভাবিক…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে যে সামরিক অস্থিরতা তৈরি হয়েছিল, তা প্রশমনের পর মঙ্গলবার…