অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের কোনও জমি খালি রাখা যাবে না। সব জমিকে কোনও না কোনওভাবে অর্থ রোজগারের তথা অর্থ উপার্জনের কাজে লাগাতে হবে। সেটা সবজি চাষ হোক বা ধান, ফল, ফুল চাষই হোক জমিতে কোনও না কোনও চাষ করে অর্থ উপার্জন করতেই হবে। এমনকী বাড়িঘরের জায়গাকেও কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জনের ব্যবস্থা করতে হবে। বাড়িঘরে অর্থকরী চাষ হিসাবে মাশরুমকে বেছে নিয়ে এখন রাজ্যের হাজার হাজার মানুষ আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। রাজ্যে মাশরুমের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। তাছাড়াও মাশরুমজাত খাদ্যের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। তাই মাশরুম থেকে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী উৎপাদনের জন্য রাজ্যে মাশরুম প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার নাগিছড়াস্থিত উদ্যানপালন ও ভূমি সংরক্ষণ দপ্তরের গবেষণা কেন্দ্রে বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষের উপর একদিনের প্রশিক্ষণ শিবিরের উদ্বোধন করে কৃষি ও কৃষক কল্যাণমন্ত্রী রতনলাল নাথ একথা বলেন।প্রশিক্ষণ শিবিরের উদ্বোধন করে কৃষিমন্ত্রী রতনলাল নাথ বলেন, রাজ্যে বৈজ্ঞানিক প্রথায় মাশরুম উৎপাদনের জন্য সরকার প্রচেষ্টা নিয়েছে। রাজ্যে ৬৬০ জন মাশরুম চাষি রয়েছেন। গত পাঁচ থেকে সাত বছরে রাজ্যে মাশরুমের বীজ বা স্পন উৎপাদন প্রায় ৬২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ত্রিপুরাতে মাশরুমের বীজ উৎপাদনের জন্য নতুন দশটি ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে। কৃষিমন্ত্রী বলেন, রাজ্যে মাশরুম চাষ করে অনেকেই স্বাবলম্বী হচ্ছেন। ফটিকছড়ার বাবুল দেবনাথ, কৈলাসহরের মৃগাঙ্ক দাস ও ডুকলির লিটন বিশ্বাস নিজেদের মাশরুম মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, মাশরুম চাষ খুবই লাভজনক। মাশরুম চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করার জন্য তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, ফার্ম ম্যাকানিজমে ত্রিপুরা রাজ্যের মধ্যে একটা বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছে। যার ফলস্বরূপ বিগত পাঁচ “বছরে রাজ্যে মাশরুমের বীজ উৎপাদন বুদ্ধি পেয়েছে।
মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, তাছাড়া রাজ্যের কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করতে এবং কৃষকদের স্বাবলম্বী করতে সরকার নানাভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি জনজাতি কল্যাণমন্ত্রী বিকাশ পেয়েছেন। এখন জনজাতি সম্প্রদায়ের মাশরুমচাষিরাও
বৈজ্ঞানিক প্রথায় মাশরুম চাষ করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।প্রশিক্ষণ শিবিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উদ্যানপালন ও ভূমি সংরক্ষণ দপ্তরের অধিকর্তা ড. ফণীভূষণ জমাতিয়া। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন উদ্যান পালন ও ভূমি সংরক্ষণ দপ্তরের উপঅধিকর্তা ড. রাজীব ঘোষ। প্রশিক্ষণ শিবিরে উদ্যান পালন ও ভূমি সংরক্ষণ দপ্তরের সহঅধিকর্তা সোমেন কুমার দাস সহ
বিশেষজ্ঞগণ মাশরুম চাষিদের প্রশিক্ষণ দেন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-মঙ্গলবার বিকেলে কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উচ্চ সতর্কতা জারি করা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-গেজেট নোটিফিকেশন দিয়ে আওয়ামী লীগের সবরকম কার্যকলাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী প্রশাসন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সুপ্রিম কোর্টের ব্যাটন তুলে দিয়ে গেলেন বিচারপতি বি আর গাভাইয়ের হাতে। বুধবার ১৪…
অনলাইন প্রতিনিধি :-‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে প্রচারে নামতে চলেছে বিজেপি।পাকিস্তানকে জবাব দেওয়ায় ভারতীয় সেনা বাহিনীকে ধন্যবাদ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে শ্রীনগর। শ্রীনগর বিমানবন্দরও মঙ্গলবার খোলার সম্ভাবনা রয়েছে। রাস্তা ঘাটে স্বাভাবিক…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে যে সামরিক অস্থিরতা তৈরি হয়েছিল, তা প্রশমনের পর মঙ্গলবার…