অবশেষে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করলেন অধিনায়ক ঋদ্ধিমান সাহা। কিন্তু দুর্ভাগ্য তার, ব্যাটে বড় রানে ফেরার দিনেই পাঞ্জাবে ডুবলো রাজ্য সিনিয়র দল। জয়পুরে সৈয়দ মস্তাক আলি ট্রফি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে আজ ত্রিপুরা সিনিয়র দল পাঞ্জাবের কাছে নয় উইকেটের বড়সড় ব্যবধানেই বিধ্বস্ত হলো। ত্রিপুরা প্রথম ব্যাট করে নির্ধারিত কুড়ি ওভারে সাত উইকেটে ১১৮ রানই তুলতে সক্ষম হয়। এর জবাবে পাঞ্জাব ত্রিশ বল বাকি থাকতেই মাত্র একটি উইকেট হারিয়েই ম্যাচ জিতে নেয়।
একদিন আগেই উত্তরপ্রদেশকে হারিয়ে জয়ের মুখ দেখেছিল ঋদ্ধিমান সাহার দল। কিন্তু আটচল্লিশ ঘন্টা বাদেই আবার পরাজয়ের মুখ দেখলো দল। তিন ম্যাচে মাত্র এক জয়। গ্রুপ লীগে নিজেদের অবস্থান কিন্তু নড়বড়ে করে ফেললো ঋদ্ধিমান বাহিনী। তবে পাঞ্জাব ম্যাচের আগে টিমের প্র্যাকটিস অপশন্যাল রাখার মাশুল কিন্তু দলকে ভালোই গুনতে হলো। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১১৮ রান অবশ্য খুব বড় নয়। তারপর সামনের দলটি যখন পাঞ্জাব। তাদের কাছে ১১৯ রানের টার্গেট কমই। অবশ্য অনেক সময় লো-স্কোরিং ম্যাচেও বোলারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে দল ম্যাচ জিতেও মাঠ ছাড়ে। কিন্তু আজ ত্রিপুরার কোনও বোলারই তেমন দাগ কাটতে পারেনি। তাছাড়া, পাঞ্জাবের প্রভসিমরণ ও পুখরাজরা বোলারদের তেমন সুযোগই দেয়নি। আজ ম্যাচ হারায় ত্রিপুরার সামনে গ্রুপের খেতাবি যুদ্ধের লড়াইটা খুব কঠিনই হয়ে গেলো। কারণ এরপর হায়দ্রাবাদ, পণ্ডিচেরী, মণিপুর, দিল্লী। লড়াইয়ে থাকতে হলে এই চার ম্যাচের মধ্যে তিনটি তো জিততেই হবে। তবে ব্যাটিংয়ের এরকম ধারাবাহিকতা থাকলে হায়দ্রাবাদের বিরুদ্ধে ম্যাচ জেতা আরও কঠিন। কিন্তু পাঞ্জাব আজ ব্যাট বলে দুই বিভাগেই ত্রিপুরাকে টেক্কা দিয়ে ম্যাচ তুলে নিলো।
আজ ঋদ্ধিমান সাহা ছাড়াও দীপক ক্ষত্রি, শুভম ঘোষ রান পেলো। অন্যরা ব্যাটে ফ্লপই করলো। তার আগে রাজ্যদল এ দিন প্রথম ব্যাট করতে নেমেই ফর্মে থাকা ওপেনার বিক্রম কুমার দাসকে (২) হারিয়ে ফেলে। তার পেছনে সুদীপ চ্যাটার্জি (০) ফিরে আসে। শ্রীদাম পাল (২), মণিশঙ্কর মুড়াসিং (১) দলকে খাদের মুখে ঠেলেই প্যাভিলিয়নে ফিরে। ৬৭ রানে পাঁচ উইকেটের পতন। এরপর ঋদ্ধিমান ও দীপক ক্ষত্রি স্কোর ১১৩/৬ টেনে তুলে। শুভম কুড়ি রান করে। ঋদ্ধিমান সাহা ৫৫ বলে ৬২ রান করতে ছয়টি চার ও একটি ছয় হাঁকায় । দীপক ১৪ বলে ২৫ রান করে। পাঞ্জাবের পক্ষে সিদ্ধার্থ কল ৩৩/৩ ছাড়াও একটি করে উইকেট পায় অভিষেক শর্মা ও হরপ্রীত ব্রার। ম্যাচ জেতার জন্য দরকার ১২০ বলে ১১৯ রান। এ লক্ষ্যে খেলতে নেমে পাঞ্জাব ৮.৫ ওভারে ওপেনিং জুটিতে ৬৪ রান তুলে। অভিষেক ২৯ বলে ৩৪ রান করে চিরঞ্জিৎ পালের শিকার হয়। এরপর প্রভসিমরণ ৪৩ বলে ৫৭ পুখরাজ সিংকে ২১(১৮) নিয়ে পনেরো ওভারেই দলকে জয়ে পৌঁছে দেয়। তিন ম্যাচে দুই জয় এলো পাঞ্জাবের।
অনলাইন প্রতিনিধি :-মঙ্গলবার বিকেলে কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উচ্চ সতর্কতা জারি করা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-গেজেট নোটিফিকেশন দিয়ে আওয়ামী লীগের সবরকম কার্যকলাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী প্রশাসন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সুপ্রিম কোর্টের ব্যাটন তুলে দিয়ে গেলেন বিচারপতি বি আর গাভাইয়ের হাতে। বুধবার ১৪…
অনলাইন প্রতিনিধি :-‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে প্রচারে নামতে চলেছে বিজেপি।পাকিস্তানকে জবাব দেওয়ায় ভারতীয় সেনা বাহিনীকে ধন্যবাদ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে শ্রীনগর। শ্রীনগর বিমানবন্দরও মঙ্গলবার খোলার সম্ভাবনা রয়েছে। রাস্তা ঘাটে স্বাভাবিক…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে যে সামরিক অস্থিরতা তৈরি হয়েছিল, তা প্রশমনের পর মঙ্গলবার…