টুরিস্ট পুলিশ :- রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে দেশ- বিদেশ থেকে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে রাজ্যে ‘টুরিস্ট পুলিশ’ নিয়োগের পরিকল্পনা করছে রাজ্য সরকার।সোমবার বিধানসভায় মুখ্য সচেতক কল্যাণী সাহা রায় এবং বিধায়ক রঞ্জিত দাসের আনীত পর্যটকদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে একথা জানান মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা।
বিধানসভা খরচ:-বিধানসভা চলাকালীন একদিনে খরচ হয় ৪ লক্ষ ৩৮ হাজার ৪০০ টাকা। এক ঘন্টায় খরচ হয় ১৮ হাজার ২৪০ টাকা। এক মিনিটে খরচ হয় ৩০৪ টাকা। তাই বিধানসভার সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময় নষ্ট হওয়া উচিত নয়।সোমবার বিধানসভায় একথাগুলি বলেন অধ্যক্ষ বিশ্ববন্ধ সেন।
নাট্যকার :- স্যার আপনি তো নাট্যকার। ভালো অভিনয় জানেন। আপনাকে সম্মান করি। সোমবার বিধানসভায় অধ্যক্ষকে উদ্দেশ্য করে একথাগুলি বলেন, কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল রায়। বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মণকে সাসপেণ্ড প্রত্যাহার করে নেওয়ার বিষয়ে গোপালবাবু দাবি রাখছিলেন। কিন্তু অধ্যক্ষ গোপালবাবুকে বাধা
দিচ্ছিলেন।
সুদীপ প্রসঙ্গ :- বিধানসভায় অসংসদীয় শব্দ ব্যবহারের দায়ে কংগ্রেস বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মণকে বিধানসভার বাজেট অধিবেশনের পুরো সেশন থেকে সাসপেণ্ড করা হয়েছে। সোমবার সেই সাসপেণ্ড প্রত্যাহার করে সুদীপবাবুকে বিধানসভায় আসার সুযোগ দেওয়ার জন্য দাবি জানান বিরোধী নেতা অনিমেষ দেববর্মা, সিপিআই(এম) পরিষদীয় দলের নেতা জিতেন্দ্র চৌধুরী এবং কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল চন্দ্র রায়।যদিও এ বিষয়ে অধ্যক্ষ কোনও সিদ্ধান্ত জানাননি।
দশ সেকেণ্ড :- স্যার আমি দশ সেকেণ্ডে শেষ করে দেবো। অধ্যক্ষের কাছে কথা বলার জন্য মাত্র দশ সেকেণ্ড সময় চাইলেন কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল চন্দ্র রায়। কিন্তু কীভাবে দশ সেকেণ্ডে কথা শেষ করবেন? সেটা অবশ্য বলেননি গোপালবাবু।
সম্পত্তি বা সম্মতি :- অধ্যক্ষের চেয়ারে তখন উপাধ্যক্ষ রামপ্রসাদ পাল। সদস্যদের আনীত দৃষ্টি আকর্ষণীয় নোটিশের বিচার বিশ্লেষণ করে তা উত্থাপনের জন্য সম্মতি দিয়েছেন বলে সভায় লিখিত কাগজ দেখে পড়ছিলেন উপাধ্যক্ষ রামপ্রসাদ পাল।কিন্তু ভুলবশত সম্মতি পড়তে গিয়ে তিনি সম্পত্তি উচ্চারণ করেছেন। সাথে সাথে বিধায়ক গোপাল রায় বলে উঠেন ‘সম্পত্তি না সম্মতি’।
প্লিজ প্লিজ করবেন না :- সোমবার বিধানসভায় অর্থমন্ত্রী ত্রিপুরা স্টেট জিএসটি ষষ্ঠ সংশোধনী বিল ২০২৩ বিধানসভায় পেশ করেন। এই বিলের কিছু বিষয় নিয়ে কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল রায় আপত্তি তুলেন। বিলটি সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোর দাবি জানান তিনি। এ নিয়ে বেশ খানিকক্ষণ বিতর্ক হয়। অধ্যক্ষ গোপালবাবুকে থামাতে বারবার প্লিজ থামুন গোপালবাবু বলে যাচ্ছিলেন। বিরক্ত গোপালবাবু বলেন, ‘স্যার এত প্লিজ প্লিজ কইবেন না’।
ওয়াক আউট:- আপত্তি সত্ত্বেও ত্রিপুরা স্টেট জিএসটি ষষ্ঠ সংশোধনী বিল ধ্বনিভোটে পাস হয়ে যায়। এতে আপত্তি জানিয়ে কংগ্রেসের দুই বিধায়ক গোপাল চন্দ্র রায় এবং বীরজিৎ সিন্হা দুপুর একটাই প্রতীকী ওয়াক আউট করেন। দরজার বাইরে গিয়ে আবার তারা ফিরে আসেন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-মঙ্গলবার বিকেলে কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উচ্চ সতর্কতা জারি করা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-গেজেট নোটিফিকেশন দিয়ে আওয়ামী লীগের সবরকম কার্যকলাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী প্রশাসন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সুপ্রিম কোর্টের ব্যাটন তুলে দিয়ে গেলেন বিচারপতি বি আর গাভাইয়ের হাতে। বুধবার ১৪…
অনলাইন প্রতিনিধি :-‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে প্রচারে নামতে চলেছে বিজেপি।পাকিস্তানকে জবাব দেওয়ায় ভারতীয় সেনা বাহিনীকে ধন্যবাদ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে শ্রীনগর। শ্রীনগর বিমানবন্দরও মঙ্গলবার খোলার সম্ভাবনা রয়েছে। রাস্তা ঘাটে স্বাভাবিক…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে যে সামরিক অস্থিরতা তৈরি হয়েছিল, তা প্রশমনের পর মঙ্গলবার…