গত কয়েকদিন ধরে টানা যেভাবে বৃষ্টি চলছে এতে উমাকান্ত মাঠের সিন্থেটিক টার্ফ ফুটবল গ্রাউন্ডের নির্মাণ কাজ ব্যাহত হচ্ছে। যে দ্রুততার সাথে কাজ হবার কথা ছিল তা সম্ভব হয়ে উঠছে না প্রকৃতির কারণে। ফলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ হবে কিনা তা নিয়ে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। আর তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ টিএফএর কপালে। টিএফএর পাশাপাশি উমাকান্ত মাঠের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে রীতিমতো চিন্তিত টিএফএর রেজিস্টারকৃ্ত বিভিন্ন ক্লাব দলগুলো। বিশেষ করে এ ডিভিশন লীগের ক্লাব দলগুলো উমাকান্ত মাঠ নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত। এর মধ্যে সিনিয়র ডিভিশন লীগের বড় বাজেটের টিমগুলো এবছর বড় বাজেটের টিম করা নিয়ে বেশি উৎসাহী নয়। কারণ সামনে ঘরোয়া ক্লাব লীগ ফুটবলের খেলাধুলার আয়োজন ও তার নির্দিষ্ট দিনখন ঠিক করার বিষয়ে রাজ্য ফুটবল সংস্থা এখন পর্যন্ত কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারছে না।
কারণ একটাই, উমাকান্ত মাঠ। বর্ষা মরশুমে উমাকান্ত মাঠের কাজে হাত দেওয়া হয়েছে। মাঠের কাজ শুরু হতেই প্রতিদিন বৃষ্টি লেগেই আছে। টানা বৃষ্টিতে মাঠের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। নির্মাণ সংস্থা এখন ক্রীড়া দপ্তর ও ত্রিপুরা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের চাপে পড়ে আগামী জুলাই মাসের মধ্যে কাজ শেষ করার বিষয়ে দাবি করে আসছে।
তবে বর্তমান পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে উমাকান্ত মাঠের কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করা যে আদৌ কতটা সম্ভব হবে তা নিয়ে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তাছাড়া, এই পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে তড়িঘড়ি উমাকান্ত মাঠের সিন্থেটিক টার্ফ ফুটবল গ্রাউন্ডের কাজ নির্দিষ্ট সময় বা তার কিছুটা পরে শেষ করা নেওয়া হলেও কাজের গুণমান যে খুব একটা ভালো হবে না তা বলাই যায়। এর মধ্যে সামনে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। আগামী ২০২৩ সালের প্রথমদিকে নির্বাচন হবার সম্ভাবনা রয়েছে। আর তা যদি হয় তবে ডিসেম্বর অথবা তার আগেই ঘরোয়া ক্লাব লীগ ফুটবলের খেলা শেষ করে নিতে হবে টিএফকে। এখন মে মাস শেষের পথে। টিএফএ চেষ্টা করছে যাতে আগামী আগষ্ট মাসে কোনোওভাবে সম্ভব না হলেও সেপ্টেম্বর মাসে খেলা শুরু করতে।
তবে উমাকান্ত মাঠের বর্তমান যে কন্ডিশন এতে আগস্ট সেপ্টেম্বরের আগে মাঠের কাজ শেষ হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। আর তা যদি হয় চলতি মরশুমের খেলাধুলা শেষ করা টিএফএর সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। উমাকান্ত মাঠ না পাওয়া গেলে বিশেষ করে সিনিয়র ডিভিশন ক্লাব লীগ ফুটবলের খেলাগুলো কঠিন হয়ে পরবে টিএফএর সামনে। এই অদ্ভুত পরিস্থিতিতে এবছর সিনিয়র ডিভিশন লীগের ক্লাব দলগুলো বড় বাজেটের টিম করা নিয়ে খুব একটা উৎসাহ দেখাচ্ছে না। ক্লাব দলগুলো আশঙ্কা করছে ভালো পরিমাণ টাকা খরচ করে টিম করার পর শেষ মুহূর্তে যদি বা উমাকান্ত মাঠ না পাওয়া যায় তাহলে সমস্যায় পড়তে হবে। তার মধ্যে আবার আগামী বছরের শুরুতেই বিধানসভা নির্বাচন। এমন এক পরিস্থিতিতে যদি শেষ মুহূর্তে সিনিয়র ডিভিশন লীগের খেলা বাতিল হয় বা খেলাগুলো কোনোওভাবে শেষ করতে অন্য মহকুমাতে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে সমস্যায় পড়তে হবে ক্লাবগুলোকে। শুধু তাই নয়, এতে আর্থিকভাবে লোকসানও হতে পারে বলে মনে করছে ক্লাব দলগুলো।
অনলাইন প্রতিনিধি :-যুদ্ধ কোনও বলিউডের সিনেমা নয়। যুদ্ধের আগে কূটনীতিকেই বেছে নিতে হবে। ৷ ভারত-পাকিস্তান…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার রাতে অপারেশন সিঁদুর নিয়ে জাতির উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পদ্মশ্রী পুরস্কারে সম্মানিত কৃষি বিজ্ঞানী ৬৯ বছর বয়সি সুবান্না আয়াপ্পান ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ…
ছয় বৎসর পর পর ভারত-পাকিস্তান সামরিক সংঘাতে ছয় জড়াইয়াছে। একটি যুদ্ধ কিংবা যুদ্ধ তৎপরতায় ময়দানে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের রেশনশপে একলাফে মশুরি ডালের মূল্য প্রতিকিলোতে ৫ টাকা বৃদ্ধি করেছে রাজ্য সরকার।রেশনশপে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে নিলো বিরাট কোহলি।ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অনুরোধ রাখলো না।রোহিত…