খোয়াই গনকীতে সংঘটিত যুবক খুনের অভিযোগে আটক দুই ব্যক্তিকে শনিবার চিফ্ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে তোলা হয়। পুলিশের পক্ষ থেকে পাঁচদিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালতের বিচারপতি ধর্মেন্দু দাস পুলিশের আবেদন অনুসারে তিন দিনের জন্য পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আসামীদের পক্ষের আইনজীবী সুমিত পাল আদালতে এই ঘটনা নিয়ে সরাসরি দায়ী করেছেন হাসপাতালের কর্মরত চিকিৎসকে।
আইনজীবী আদালকে জানান, খুন হওয়া যুবক মানিক দাস রাত পোনে এগারটা নাগাদ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য গেলে চিকিৎসকরা তাকে সঠিক চিকিৎসা করেনি। মাথায় দুটি সেলাই দিয়ে ব্যান্ডেজ করে ছেড়ে দেয়। চিকিৎসকের প্রয়োজন ছিল ওই রোগীকে প্রথমে পর্যবেক্ষণ করা এবং পরে আগরতলা জিবি হাসপাতালে পাঠানো। এরমধ্যে একটি কাজও করেনি চিকিৎসক। যার ফলে বিনা চিকিৎসায় ওই যুবকটি মারা যায়।